STUDY CORNER BANGLADESH : 2014
Contact Us:

If You Have Any Problem, Wanna Help, Wanna Write Guest Post, Find Any Error Or Want To Give Us Feedback, Just Feel Free To Contact Us. We Will Reply You Soon.

Name: *


Email: *

Message: *


STUDY CORNER BD

LiveZilla Live Help

Thursday, November 20, 2014

How to prepare for upcoming exam...???

Each individual is conceived with a specific potential which is interesting to him. Individuals are of diverse sorts and not every one of them are splendid understudies. Numerous strive to get great imprints, while others don't but figure out how to score well amid examinations. There are likewise understudies who study hard however don't get the craved rate. The most effective method to get ready for exams is a huge inquiry. Here are a couple of readiness tips to help understudies pro in exams: 


Click to know what to do on the day of an exam........


Great Time Table 

Before beginning with the studies, understudies ought to outline their time-table which coordinates all the material that must be secured and lets them know the amount of is required to be mulled over every day. A timetable of each subject ought to be made with diverse needs. Intense subjects and the ones in which an understudy is feeble ought to be given more hours, and simpler ones ought to be given less hours with sufficient interims between each one subject. The timetable ought to imperatively have softens up between. 

Detached that Fear 

Fear and anxiety are one of the main considerations which have a tendency to turn into an obstruction in getting high rate. One ought to detached all the dread and free his brain. 

Approximating a certain score to attain is outside our ability to control .This likewise needs to be seen by folks, who ought not pressurize their kids yet rather support up their certainty. 


Don't Cram, Make Notes 

Understudies ought to give up off the packing part as it is not a decent technique for concentrating on. Rather than this, they ought to make short notes while mulling over. Packing everything can bring about overlooking everything and making short notes can help in recalling all focuses while overhauling the subject. 

Where to Study? 

On the off chance that the enormous inquiry of where to study confounds you, the response to it is extremely straightforward study in a spot where you feel great, loose and where you can think appropriately. On the off chance that you can, think about ahead of schedule morning, head to a library or wherever where you discover a calm mood. 

Trust God and Yourself 

Understudies ought to ruminate or ask well before the exam as it aides in unwinding their psyche furthermore gives gigantic vitality and peace to the brain. Also it is much critical that you are sure about yourself of delivering wonderful result. 

Rest and Eat Well 



The greatest oversight understudies submit amid exam time is that they don't rest and consume well. They think resting is an exercise in futility. They ought to have faith in the way that they have to rest between 6-8 hours a day. They additionally need to deal with their eating methodology. They ought to attempt and dodge consume garbage sustenance, and rather incorporate nourishment which supplies consistent vitality to their mind for a more extended time of time. 


studycornerbd.blogspot.com


Time to Study 

Time is perhaps the most imperative component. As indicated by an exploration led, human mind is in its most dynamic state between 5 am to 8 am in the morning and at night between 7 pm to 11 pm. Consequently, understudies who study amid these timings have the most extreme maintenance control in correlation with others.

Use Creative Techniques 

In the event that understudies discover their subjects exhausting, they can change over their sections into different sorts of recreations, for example, reiteration, glimmer cards and memory helpers. Understudies ought to sit with their record book and compose again and again, draw glimmer cards with data on them and go over them consistently, outline entertaining rhymes or word relationship to help recollect the focuses. 

Never Cheat in Exam Hall 

Understudies ought to dependably be prompted by their guardians too their educators as to not utilize any sort of misbehavior as a part of exam corridor as it may end up being destructive for them and their future. On the off chance that an answer is not known by them, they shouldn't endeavor it as they need to demonstrate nobody yet themselves. 

Compose Neat and Present Well 

At the point when understudies compose flawlessly and present their answer sheet in a fitting manner, they have more risks of securing high stamps. Ordinarily the instructor is not ready to peruse all the answers yet in the event that she gets inspired by the way it has been introduced then it would most likely prompt less derivation of imprints.

Posted By: Imrul Hassan Khan on Thursday, November 20, 2014

Thursday, November 13, 2014

List and contact details of Private Universities in bangladesh(বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে যোগাযোগের ঠিকানা )

Education system in Bangladesh is not so developed. Literacy rate is low and there is a difference between female and male literacy rates. By proper awareness of both the government,NGO's and other Educational Organization said literacy rate has been going up. Bangladesh gets International Literacy Prize 1998 from UNESCO for its ongoing literacy rate. It is seem that, the country will be literate in 2020.




1. Independent University, Bangladesh (IUB)

House 3, Road 10, Baridhara, Dhaka 1212,
Tel: 880-2-9884498, 880-2-9881681, 880-2-9881917, 880-2-600695
Fax: 880-2-883959,
E-mail: info@iub-bd.edu
website : http://www.iub-bd.edu


2. IUBAT — International University of Business Agriculture and Technology

135, Road 9A(Old 19) Dhanmondi Residential Area, Dhaka 1209
GPO Box : 2857, Dhaka-1000
PO Box : 11051, Uttara Post Office, Dhaka 1230, Bangladesh
Telephones : 9124201, 816064, 9124226, 816074, 9129579
Fax : 810494, Cable : IUBAT
E-mail : admissions@iubat.edu
Website : http://www.iubat.edu
Permanent Campus: 4 Embankment Drive Road, Sector-10, Uttara Model Town, Dhaka 1230
Agricultural Extension Campus : Naikanchari, Bandarban



3. The Asian University of Bangladesh

House 9, Road 5, Sector 7, Uttara Model Town,
Dhaka 1230, Bangladesh
Tel: (8802) 896116, 892366;
Fax: (8802) 896521;
E-mail: aub@bdonline.com


4. Amarican International University of Bangladesh

House # 83, Road # 4 Kamal Ataturk Avenue
Banani, Dhaka - 1212
Bangladesh
or
House # 94, Road # 4 Kamal Ataturk Avenue
Banani, Dhaka - 1212
Bangladesh
website: http://www.aiub.edu/
Email: info@aiub.edu

5. Islamic university Chittagong (IUC)


154/A, College Road, Chittagong-4203,
Tel: 031-610085, 638657,
Fax: 031-610307,
E-mail : iucbd@spnetctg.com.

6. East West University

 45-46,  Mohakhali C/A, Dhaka-1212,
Tel : 9882308,8812335,8811381,
Fex- (8802) 8812336,
E-mall : admision@ewu.pradeshta.net


7. North South University

12 Kemal Ataturk Avenue, Banani, Dhakd 1213.
Phones. 9885611-20, 8812951-53.
Fex- 880-2-8823030,
E-mail : Infor@nsu.agni.com.
Web: http://www.northsouth.edu

Posted By: Imrul Hassan Khan on Thursday, November 13, 2014

Monday, September 8, 2014

গ্রেডিং পদ্ধতিতে শিক্ষা মূল্যায়ন: সকল স্তরে প্রয়োজন জিপিএ-১০ পদ্ধতির প্রবর্তন

আমাদের বাংলাদেশে বর্তমানে প্রচলিত শিক্ষা মূল্যায়নের ক্ষেত্রে বিভিন্ন স্তরে ও প্রতিষ্ঠানে ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি বা মান অনুস্মৃত হচ্ছে বিধায় মূল্যায়ন ফলাফলের যথার্থতা বিতর্কিত। শিক্ষা বোর্ড ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক পরিচালিত পিইসি, জেএসসি, এসএসসি, এইচএসসি, স্নাতক(পাস), স্নাতক(সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পরিক্ষায় জিপিএ পদ্ধতিতে শিক্ষা মূলায়ন করা হচ্ছে।
কিন্তু শিক্ষা বোর্ড এর নির্ধারিত মোট মান জিপিএ=৫, সরকারি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে জিপিএ এর মোট মান=৪ এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত স্নাতক(পাশ) পরিক্ষার মোট মান=৫! এতে করে শিক্ষার্থীদের প্রাপ্ত জিপিএ সমান হলেও পরীক্ষা ভেদে মূল্যমান সমান হয় না। একজন শিক্ষার্থীর স্নাতক(সম্মান) পরিক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ=৪ এবং অন্য একজন পরিক্ষার্থীর স্নাতক(পাস) পরিক্ষায় প্রাপ্ত পিপিএ=৪। উভয়ের প্রাপ্ত জিপিএ সংখ্যাগত ভাবে সমান হলেও এদের মান কিন্তু সমান নয়। আবার কোন শিক্ষার্থীর পিইসি, জেএসসি, এসএসসি, এইচএসসি, অর্নাস ও মাস্টার্স সকল পরিক্ষায়ই প্রাপ্ত জিপিএ= ৩.৫ করে হলেও সকল পরিক্ষার ফলাফলের মূল্যমান কিন্ত এক হয় না। কারণ, জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসি পরিক্ষায় মোট ৫ এর মধ্যে সে পেয়েছে ৩.৫ অথচ অনার্স ও মাস্টার্স পরিক্ষায় মোট ৪ এর মধ্যে সে পেয়েছে ৩.৫।
এইসব অনুচিত অসমতার কারণে ভর্তির বা চাকরির বিজ্ঞাপনদাতাকেও পড়তে হয় বিপাকে। চুলচেরা বিশ্লেষণ করে ভেঙ্গে ভেঙ্গে উল্লেখ করতে হয় আবেদনের নূন্যতম যোগ্যতা। আবার প্রত্যেক আবেদনকারীর প্রতিটি পরিক্ষার গ্রেড-শিট বিশ্লেষণ করে বের করতে হয় প্রাপ্ত নম্বরের শতকরা হার। একজন শিক্ষার্থীকে তার একাডেমিক রেজাল্ট প্রকাশ করতে হয় এভাবে: এইচএসসি-তে জিপিএ ৩, আউট অফ ৫। অনার্সে জিপিএ- ৩, কিন্তু আউট অফ ৪। শিক্ষার্থীদের বৃত্তি/ স্কলারসিপ প্রদানের ক্ষেত্রেও পড়তে হয় এসব হিসাবের জটিলতায়।
এ ছাড়াও বর্তমানে প্রচলিত গ্রেড-পয়েন্ট নির্ধারণের ক্ষেত্রে রয়েছে মেধাবীদের অবমূল্যায়নের অনেক ফাঁকফোঁকড়। যেমন: ৮০ থেকে ১০০ নম্বর পর্যন্ত গ্রেড-পয়েন্ট ধরা হয়েছে ৫ এবং মান ধরা হয়েছে এ+ । অর্থাৎ একজন শিক্ষার্থী কোন বিষয়ে মোট ১০০ নম্বরের মধ্যে ৮০ (এমনকি ৭৬/ ৭৭/ ৭৮/ ৭৯ নম্বর প্রাপ্তকেও ৮০ নম্বর পাইয়ে দেন কোন কোন পরীক্ষক) নম্বর পেলেই তার প্রাপ্ত গ্রেট-পয়েন্ট ৫/৪ এবং মান এ+ ; আবার অন্য একজন পরিক্ষার্থী ৯৯/১০০ পেলেও তার গ্রেট-পয়েন্ট ৫/৪ এবং মান এ+। এই রূপে একজন পরিক্ষার্থী যদি ১০টি পত্রে/বিষয়ে গড়ে ১৫ নম্বর করে অন্যের চেয়ে মোট ১৫০ নম্বর বেশি পায় তবে তার গ্রেড-পয়েন্ট এভারেজ (জিপিএ) বেশি হওয়া অবশ্যই উচিত। কিন্তু বর্তমানে তা হচ্ছে না। হচ্ছে না মেধার সঠিক মূল্যায়ন।
অথচ আমরা কেউ ভাবছি না যে, ৮০ নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীর তুলনায় অনেক বেশি মেধাবী ৯০/৯৫ নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থী। ৩০/৪০ এর পরে আরো ১০/৫ নম্বর বেশি পাওয়া, আর ৮০/৯০ এর পরে আরো ১০/৫ নম্বর বেশি পাওয়া কিন্তু এক কথা নয়। সকল বিষয়ে ৯৫ করে পাওয়া যেমন কঠিন তেমন তার মূল্যায়নও হওয়া উচিত পরিপূর্ণ। অন্যথায় শিক্ষার্থীরা ৮০ নম্বরের পরে আর ১০০ নম্বর পাওয়ার চেষ্টা করবে কেন?
প্রশ্নকর্তা ও পরিক্ষকতো প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, প্রশ্নের উত্তর সম্পূর্ণ সঠিক হলে ১০ এ ১০ বা ১০০ তে ১০০ নম্বরই দিবেন। ১ম, ২য়, ৩য়… শ্রণির পরিক্ষাতে সঠিক উত্তরে দেয়াও হয় তা। যে কোন পরিক্ষায় প্রশ্ন সম্পূর্ণ নৈর্ব্যক্তিক হলে সঠিক উত্তরদাতা ১০০ তে ১০০ নম্বরই পাবেন। অথচ ৮০ নম্বরকে কেন সর্বোচ্চ জিপি=৫ বা এ+ ধরা হবে? মোট নম্বর না পেয়ে মোট জিপি পেয়ে যাবে কোন যুক্তিতে?
পূর্ণ নম্বর ১০০ হওয়া সত্ত্বেও কোন শিক্ষার্থী প্রতিটি বিষয়ে/পত্রে পৃথক ভাবে মাত্র ৮০ নম্বর করে পেলেই তাকে দেওয়া হচ্ছে পূর্ণ নম্বর প্রাপ্তির মর্যাদা অর্থাৎ এ+। আবার সকল বিষয়ে গড়ে ৮০ করে পেলেও দেয়া হচ্ছে এ+। অথচ প্রতিটি বিষয়/পত্রে পৃথক ভাবে ৮০ নম্বর করে পাওয়ার চেয়ে অনেকটা সহজ গড়ে ৮০ করে পাওয়া। এমনকি সকল বিষেয়ে/পত্রে ১০০ নম্বর করে পেলে তাকেও দেওয়া হচ্ছে জিপিএ-৫ বা এ+। অবশ্যই কম বেশি হওয়া উচিত এ রূপ কম বেশি মেধাবী শিক্ষার্থীদের মর্যাদা বা গ্রেড। মৌখিক ভাবে যদিও গোল্ডেন ৫ বা গোল্ডেন এ+ বলে বলে পৃথক করা হচ্ছে প্রতি বিষয়ে পৃথক ভাবে ৮০ নম্বর করে প্রাপ্তদেরকে; বাস্তবে এর কোন লিখিত স্বীকৃতি নেই সরকারি ভাবে। এটি অবশ্যই অবমূল্যায়ন।
তা ছাড়া যেহেতু সরকার ২য় বিভাগ/শ্রেণি এর নিচে প্রাপ্তদেরকে চাকরির আবেদন করারর সুযোগই দেয় না সেহেতু কাউকে মাত্র ৩৩% নম্বরে পরিক্ষায় পাশ করিয়ে দিয়ে বেকায়দায় ফেলে মোট পাশের হার বাড়িয়ে সরকারের কৃতিত্ব নেয়ার চেষ্টা করা মেটেও উচিত নয়। বরং তাদেরকে সাধারন শিক্ষা বোর্ডে না রেখে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে পাঠিয়ে দেয়াই তারদের ও দেশের জন্য অধিক মঙ্গলজনক। সেক্ষেত্রে সহজ হবে তাদের পরিক্ষায় পাশ ও কর্ম সংস্থন। বৃদ্ধি পাবে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি।
সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে এভাবে এত শিক্ষার্থীকে মিছেমিছি(?) জিপিএ-৫ (এ+) বা পূর্ণ নম্বর প্রাপ্তির কৃতিত্ব দিয়ে লাভ কী? আর ক’দিন পরে দেখা যাবে এসব গোল্ডেন এ+ ধারীরা কাঙ্খিত বড় চাকরি না পেয়ে প্রকাশ করছে ক্ষোব্ধ প্রতিকৃয়া। তখন কোথায় গিয়ে ঠেকবে এই সব এ+ ধারী সর্বোত্তম(?) সন্তানদের আজকের মর্যাদা? এখনতো হাজার হাজার এ+ দিয়ে, বড় বড় অনুষ্ঠান করে মেডেল দিয়ে বার বার বাহ্ বাহ্ দিচ্ছে ও নিচ্ছে সরকার। এ সকল অগনিত এ+ ধারীদেরকে যখন কাঙ্খিত চাকরি দিতে ব্যর্থ হবে সরকার, তখন কী ভাবে রক্ষা /বৃদ্ধি পাবে দেশের সম্মান ?
তাই এসব হুযুগ বাদ দিয়ে এখনই বাস্তবে ফিরে আসা উচিত। পুনঃনির্ধারণ করা জরুরি শিক্ষা মূল্যায়ন ফলাফল প্রকাশের গ্রেডিং স্তর। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে শুধু শিক্ষা ক্ষেত্রে নয়, জীবনের সর্ব ক্ষেত্রে জরুরি হয়ে পড়েছে যোগ্যতা ও দক্ষতার চুলচেড়া ডিজিটাল বিশ্লেষণ ও মূল্যায়ন। সঠিক ভাবে শিক্ষা মূল্যায়নের স্বার্থে ৩টি ডিভিশন / শ্রেণি (১ম, ২য় ও ৩য়) ভিত্তিক ৩টি স্তর বাদ দিয়ে বর্তমানে চালু করা হয়েছে ৫টি গ্রেড পয়েন্ট ভিত্তিক ৬টি স্তর। কিন্তু বাস্তবতার আলোকে আরো বেশি নিখঁত মূল্যায়নের স্বার্থে এখন প্রয়োজন ১০টি গ্রেড পয়েন্ট ভিত্তিক ১২টি স্তরে পরিক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা। যেখানে একটিমাত্র সিটেই পরিস্কার উল্লেখ থাকবে ফলাফলের প্রতিটি স্তর, গ্রেড পয়েন্ট ও প্রাপ্ত নম্বরের শতকরা হার। শিক্ষার্থীসহ সবাই সহজেই বুঝতে পারবে অর্জিত ফলাফলের প্রকৃত চিত্র এবং অন্যের সাথে সঠিক ভাবে তুলনা করতে পারবে তার অর্জিত ফলাফলের ব্যাবধান। প্রত্যেকেই জানবে ও বোঝবে তার প্রকৃত অবস্থান। কারো মনে তৈরি হবে না মিথ্যা অহংকার। নিজের অজান্তে ডেকে আনবে না নিজের পতন। আর সেটি করা হলে বর্তমান অবস্থার উন্নতি হবে এতে কোন সন্ধেহ নেই। এতটা অবমূল্যায়িত হবে না মেধাবী শিক্ষার্থীরা। নিরসন হবে জিপিএ-এর মান ও প্রাপ্ত নম্বরের শতকরা হার নির্ধারনের জটিলতা।
এ সকল বাস্তব কারনেই সকল ধরণের ও সকল স্তরের (১ম শ্রেনি থেকে স্নাতকোত্তর শ্রেনি) শিক্ষা মূল্যায়ন মান প্রকাশ করার জন্য নিম্নরূপ একটি মানদন্ড নির্ধারণ করা জরুরি। প্রস্তাবিত জিপিএ-১০ পদ্ধতির (GPA-10 System) মানদন্ড:
grade
[নোট- ঐচ্ছিক বিষয়ে ৬০ নম্বরের/৬ পয়েন্টের অতিরিক্ত প্রাপ্ত নম্বর/পয়েন্ট যোগ করে গড় (জিপিএ) করা হয়েছে।]
এই পদ্ধতিতে (GPA-10 System)শিক্ষা মূল্যায়নের ফলাফল নির্ধারন ও প্রকাশ করা হলে একই সাথে প্রকাশিত হবে সকল মান। যেমন, একজন শিক্ষার্থী প্রাপ্ত জিপিএ- ৭.৬৫ হলে তার মোট প্রাপ্ত নম্বরের শতকরা হার হবে ৭৬.৫০%। কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে / পত্রে কারো প্রাপ্ত জি.পি.- ৯.৭ হলে ঐ বিষয়ে / পত্রে তার প্রাপ্ত নম্বরের শতকরা হার হবে ৯৭%। এটি হিসাব করতে বা বুঝতে কারো অসুবিধা হবে না। মূল্যায়নও হবে ডিজিটাল / নিখুঁত। তাই জিপিএ-১০ পদ্ধতিতেই প্রস্তোত করা প্রয়োজন সকল একাডেমিক গ্রেড/মার্ক শিট।
সূত্রঃ  http://blog.bdnews24.com/rana-ishtiak/158900

Posted By: Imrul Hassan Khan on Monday, September 8, 2014

Thursday, September 4, 2014

SSC PHYSICS 2nd & 3rd CHAPTER IMPORTANT QUESTION (গতি এবং কাজ, ক্ষমতা ও শক্তি )

Physics is a field of science. This is a compulsory subject of SSC and HSC level education. Physics is one of the oldest academic disciplines, perhaps the oldest through its inclusion of astronomy. Over the last two millennium, physics was a part of natural philosophy along with chemistry, biology, and certain branches of mathematics. STUDY CORNER BANGLADESDH  provide solution of physics problem according to SSC and HSC text book.


গতি এবং কাজ, ক্ষমতা ও শক্তি এর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন 


এখান থেকে ডাউনলোড করুন




Posted By: Imrul Hassan Khan on Thursday, September 4, 2014

Friday, August 15, 2014

Which University Will be better for studying CSE ?? (সিএসই পড়ব, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলোর মধ্যে কোনটা ভালো হবে?)


Which University Will be better for studying CSE ?? To get answer this question you have to read this post properly.  STUDY CORNER BANGLADESH helps you to find your right choice. 


আমার কিছু ছাত্রছাত্রী এবার এইচএসসি পাশ করল। অনেকেই প্রশ্ন করে কোথায় ভর্তি হব...???
যারা পড়াশুনায় ভালো তাদের বলি কম্পিউটার সায়েন্স এ পড়ার জন্য।কিন্তু কোথায় পড়বে তা জানার জন্য সুবীন ভাইয়ের পোস্টটি পড়ুন। ফেবুতে সুবীন ভাইয়ের পোস্টটা দেখে ভালো লাগল,তাই শেয়ার করলাম।    



সিএসই পড়ব, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলোর মধ্যে কোনটা ভালো হবে? এই প্রশ্ন আমার ইনবক্সে, বইয়ের ফেসবুক পেজে, বিভিন্ন গ্রুপে দেখতে দেখতে আমি হয়রান। উত্তরটা লিখে দেই এখানে। উত্তর পছন্দ হলে কেউ এই প্রশ্নটা করলে তাকে উত্তরটা দিয়ে দিবেন। লক্ষ রাখতে হবে, আমার বক্তব্য কেবল সিএসই বা অনুরূপ বিষয়ের জন্য প্রযোজ্য, আর এগুলো আমার ব্যক্তিগত মতামত।


বাংলাদেশে কম্পিউটার সায়েন্স পড়ার দুইটা উদ্দেশ্য থাকতে পারে, এক কম্পিউটার বিজ্ঞানী হওয়া, দুই সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হওয়া। আরেকটা অবশ্য আছে, সার্টিফিকেট পাওয়া, তবে তারা আমার আলোচনার বিষয়বস্তু না।
যারা কম্পিউটার বিজ্ঞানী হবে, তারা যেকোনো একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়লেই হয়, কারণ আমাদের দেশের কোনো প্রাইভেট ভার্সিটিই বিদেশে খুব পরিচিত নয়। তাই এখানে কোনো অতিরিক্ত সুবিধা পাবে না। যেখান থেকেই পড়, জিপিএ ভালো থাকলে এবং জিআরই-টোফেলে ভালো স্কোর থাকলে তোমার সুযোগ থাকবে।
এবার আসি যারা সফটওয়্যার তৈরির কাজ করতে চাও। ভালো সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের চাকরির সুযোগ অনেক (দেশে এবং বিদেশে) আর বেতনও ভালো। আমি যদ্দূর জানি, এই কারণেই পোলাপান সিএসই পড়তে চায়।
ধরা যাক, বাংলাদেশে ৮০টা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি আছে, এবং সেগুলোর একটা ranking করা হলো। এখন সমান মেধার দুই বন্ধুর একজন ১ নম্বর ভার্সিটিতে পড়ল, আরেকজন পড়ল ৮০ নম্বর ভার্সিটিতে। ৮০ নম্বরেরটায় যে পড়বে, সে যদি ঠিকমতো প্রোগ্রামিং শেখে, চর্চা করে, সফটওয়্যার তৈরির কলাকৌশল সম্পর্কে খোঁজখবর রাখে, আর ১ নম্বর ভার্সিটিতে পড়ুয়া বন্ধু যদি কেবল গায়ে হাওয়া লাগিয়ে ঘুরে বেড়ায়, তাহলে ক্যারিয়ারের শুরুতে প্রথম জন, যে ৮০ নম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে, সে অনেক সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে। কারণ সফটওয়্যার প্রকৌশলবিদ্যায় ভালো করতে হলে কাজ জানা প্রয়োজন এবং পরিশ্রমীরাই এখানে ভালো করে।
একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপারে খোঁজ নিতে গেলে প্রথমেই জানতে হবে, শিক্ষকরা কেমন। কথা হচ্ছে, কম্পিউটার সায়েন্স কিন্তু অন্য বিষয়ের মতো নয়, যে অমুক ভার্সিটিতে ভালো পড়ায়, তাই সেখানের শিক্ষার্থীরা ভালো। বেশিরভাগই নিজে নিজে শিখতে হয়, শিক্ষক কেবল অনুপ্রেরণা দেন। এখানে একজন তরুণ শিক্ষকও অনেক অনুপ্রেরণা দিতে পারেন, আবার পিএচইডি করা শিক্ষকও শিক্ষার্থীদের কাছে বিষয়বস্তু বোরিং করে তুলতে পারেন। তাই ডিগ্রীর দিকে না তাকিয়ে খোঁজ নিতে হবে, কোন ভার্সিটিতে এমন শিক্ষক বেশি যারা মনমানসিকতায় তরুন, শিক্ষার্থীদের সাথে বন্ধুর মতো ব্যবহার করেন – অনেকটা Dead Poets Society-এর মিস্টার কিটিংসের মতো। শিক্ষকরাই পারেন অন্যরকম একটি কালচার তৈরি করতে।
এছাড়া যেসব বিষয় মাথায় রাখতে হবে :
খরচ : শুধু টিউশন ফি ছাড়াও ভার্সিটিতে আরো অনেক খরচ থাকে। তাই খুব ভালো করে খোঁজ নিতে হবে।
যাতায়াত : বাসা থেকে দূরত্বের ব্যাপারটিও হিসাবে আনতে হবে। ভার্সিটিতে যাতায়াত করতে প্রতিদিন রাস্তার তিনঘণ্টা সময় ব্যায় করা কোনো সৃজনশীল ছাত্রের কাজ হতে পারে না। ব্যপারটি অস্বাস্থ্যকরও বটে।
বন্ধু : তোমার ভালো বন্ধুরা কোথায় পড়বে, সেটাও একটা বিবেচ্য বিষয় হতে পারে।
আর ভর্তি হওয়ার পরে ক্লাস শুরুর আগ পর্যন্ত যে সময়টা পাওয়া যায়, সেসময়ে একটা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শিখে ফেললে সবচেয়ে ভালো হয়। তাহলে ক্লাস শুরু হলে কোনো চাপ পরে না, নইলে প্রোগ্রামিং নিয়ে হিমশিম খেতে হয়। আর এই বিষয়গুলো শিক্ষক ক্লাসে পড়ান আর নাই পড়ান, নিজে নিজে পড়ে বা বন্ধুদের সাহায্য নিয়ে আয়ত্বে আনতে হবে। এগুলো না শিখলে রেজাল্ট ভালো হলেও বিপদে পড়বে।
স্ট্রাকচার্ড প্রোগ্রামিং, অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং, ডিসক্রিট ম্যাথমেটিকস, ডাটা স্ট্রাকচার, অ্যালগরিদম, ডাটাবেজ, কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং, আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স, ওয়েব প্রোগ্রামিং, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, সফটওয়্যার অ্যানালাইসিস ও ডিজাইন। মোটামুটি সব ভার্সিটিতেই এগুলো পড়ায়। এসব বিষয়ে ওস্তাদ হয়ে যেতে হবে।

অরিজিনাল লিংকঃ http://blog.subeen.com/কোন-ভার্সিটিতে- সিএসই-পড়ব/

Posted By: Imrul Hassan Khan on Friday, August 15, 2014

Contact Us

Name

Email *

Message *

 

Latest post

About Us

Recent Comment

Copyright © . SkillBlogger. All Rights Reserved.
Edited by :-Imrul Hassan Khan